ব্লাস্ট রোগ চেনার উপায়ঃপাতা ব্লাস্টঃ আক্রান্ত পাতায় প্রথমে ধূসর বা নীলচে রং এর ভেজা ভেজা দাগ দেখা যায়। আস্তে আস্তে তা বড় হয়ে মাঝখানটা ধূসর বা সাদা ও কিনারা বাদামি রঙ ধারণ করে। দাগগুলো একটু লম্বাটে হয় এবং দেখতে অনেকটা চোকের মত। অনুকূল আবহাওয়ায় রোগটি দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং একাধিক দাগ মিশে গিয়ে বড় দাগের সৃষ্টি করে। শেষ পর্যন্ত পুরো পাতা, এমনকি পুরো গাছটিই মারা যেতে পারে।গিঁট ব্লাস্টঃ গিঁট আক্রান্ত হলে আক্রান্ত স্থান কালো ও দুর্বল হয়। জোরে বাতাসের ফলে আক্রান্ত স্থান ভেঙে পড়ে কিন্তু একদম আলাদা হয়ে যায় না। এ অবস্থায় আক্রান্ত গিঁটের উপরের অংশ মারা যায়।শিষ ব্লাস্টঃ শিষের গোড়া আক্রান্ত হলে সেখানে বাদামি দাগ পড়ে। শিষের গোড়া বা যেকোন শাখা অথবা ধান আক্রান্ত হতে পারে। শিষের গোড়ায় আক্রমণের ফলে সে অংশ পঁচে যায় এবং শিষ ভেঙে পড়ে। ধান পুষ্ট হওয়ার আগে রোগের আক্রমণের ফলে শিষের সব ধান চিটা হয়।তথ্য সূত্রঃ http://knowledgebank-brri.org/Rice_Production_Training_Manual/Day_3/Module_10/Factsheet4%20-%20Blast%20rog.pdf
উত্তর সমূহ
ব্লাস্ট রোগ চেনার উপায়ঃপাতা ব্লাস্টঃ আক্রান্ত পাতায় প্রথমে ধূসর বা নীলচে রং এর ভেজা ভেজা দাগ দেখা যায়। আস্তে আস্তে তা বড় হয়ে মাঝখানটা ধূসর বা সাদা ও কিনারা বাদামি রঙ ধারণ করে। দাগগুলো একটু লম্বাটে হয় এবং দেখতে অনেকটা চোকের মত। অনুকূল আবহাওয়ায় রোগটি দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং একাধিক দাগ মিশে গিয়ে বড় দাগের সৃষ্টি করে। শেষ পর্যন্ত পুরো পাতা, এমনকি পুরো গাছটিই মারা যেতে পারে।গিঁট ব্লাস্টঃ গিঁট আক্রান্ত হলে আক্রান্ত স্থান কালো ও দুর্বল হয়। জোরে বাতাসের ফলে আক্রান্ত স্থান ভেঙে পড়ে কিন্তু একদম আলাদা হয়ে যায় না। এ অবস্থায় আক্রান্ত গিঁটের উপরের অংশ মারা যায়।শিষ ব্লাস্টঃ শিষের গোড়া আক্রান্ত হলে সেখানে বাদামি দাগ পড়ে। শিষের গোড়া বা যেকোন শাখা অথবা ধান আক্রান্ত হতে পারে। শিষের গোড়ায় আক্রমণের ফলে সে অংশ পঁচে যায় এবং শিষ ভেঙে পড়ে। ধান পুষ্ট হওয়ার আগে রোগের আক্রমণের ফলে শিষের সব ধান চিটা হয়।তথ্য সূত্রঃ http://knowledgebank-brri.org/Rice_Production_Training_Manual/Day_3/Module_10/Factsheet4%20-%20Blast%20rog.pdf